এই সৌজন্য সাক্ষাতে কল্যাণবাবু তাঁর সাংবাদিকতার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন এবং বর্তমান সাংবাদিকতার মান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। উল্লেখযোগ্য যে, প্রায় ৬০ বছরের সাংবাদিকতা জীবনে কল্যাণ সিং কোঠারী সমাজ, রাজ্য ও দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। যুদ্ধ সাংবাদিকতা, উন্নয়ন সাংবাদিকতা, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, নারী ক্ষমতায়ন ও শিশু উন্নয়ন সংক্রান্ত সাংবাদিকতার নানা শাখায় তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।
৮৩ বছর বয়সেও দিনে প্রায় ১৬ ঘণ্টা কাজ করে যুব প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন এই কিংবদন্তি সাংবাদিক। বর্তমানে তিনি একাধিক প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। এই সফরে অধ্যাপক রমেশ কুমার রাওয়াত সিক্কিম প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন একাডেমিক কার্যক্রম সম্পর্কে তথ্য দেন। কল্যাণবাবু শিক্ষা জগতে নতুন রেকর্ড গড়ায় সিক্কিম প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটিকে অভিনন্দন জানান।